নারীর ক্ষমতায়ন ও নেতৃত্বের বিকাশ


সাঈদ খান
নারীর ক্ষমতায়ন ও নেতৃত্ব বিকাশ শুধু সামাজিক ন্যায়ের প্রশ্ন নয় বরং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের অন্যতম ভিত্তি। বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। অথচ এখনো তারা নানা দিক থেকে বঞ্চিত। বিশেষ করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণে। এই পরিস্থিতি শোধরাতে হলে প্রয়োজন, সর্বত্র নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নেতৃত্ব নিশ্চিত করা। যেটি সমাজের প্রতিটি স্তরে সমতা, মর্যাদা ও দৃষ্টিভঙ্গির বৈচিত্র্য আনবে। নারীর অবদান ও গুরুত্বকে সমানভাবে গ্রহণ এবং শ্রদ্ধা করা প্রতিটি সমাজ ও রাষ্ট্রের অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। বাংলাদেশের নারীর উন্নয়ন ছাড়া জাতির সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নারীদের সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে অধিকতর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।
পরবর্তী সময়ে বেগম খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে নারীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আর্থিক স্বাবলম্বিতা ও সামাজিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়। এতে নারীর ক্ষমতায়নে তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি সাধিত হয়। বিএনপি বলেছে, তারা সরকার গঠন করলে নারীদের জন্য একটি কার্যকর ও সময়োপযোগী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। এর মধ্যে থাকবে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সহিংসতা ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ। ৩১ দফার ২৩ নং দফায় বিএনপি নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা, শিক্ষা ও সমতাভিত্তিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে একটি যুগোপযোগী পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। নারীর অধিকার ও ক্ষমতায়নকে একটি বৈশি^ক এজেন্ডা হিসেবে বিবেচনা করে সমাজে তাদের পূর্ণ অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে।
বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। ২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী, ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা ১১ কোটির বেশি, যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৬৫ শতাংশ। এর মধ্যে ৭ কোটি ৩৮ লাখ মানুষ শ্রমশক্তিতে যুক্ত, যার ৩৬ শতাংশই নারী (প্রায় ২ কোটি ৬৮ লাখ)। কর্মজীবী নারীর সংখ্যা প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ, যারা কৃষি, পোশাক শিল্প, সেবা খাত, ক্ষুদ্র ব্যবসা, বিদেশগামী শ্রম এবং গৃহশ্রমসহ নানাবিধ পেশায় নিয়োজিত। বিশেষ করে, তৈরি পোশাক খাতে নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএর তথ্য অনুযায়ী, এই খাতে লাখ লাখ নারী কাজ করছেন, যা জাতীয় অর্থনীতিতে নারীর গুরুত্বকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরে।
বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকের মধ্যে প্রায় ১৫ লাখ নারী শ্রমিক রয়েছেন, যারা প্রধানত গৃহকর্ম, নার্সিং ও সেবা খাতে নিয়োজিত। ২০২৪ সালের তথ্যানুযায়ী, দেশে নিবন্ধিত নার্সের সংখ্যা ১ লাখ ১ হাজার ২৭০ জন; এর মধ্যে ৪৫ হাজার সরকারি হাসপাতালে কর্মরত। এ ছাড়াও কুটির শিল্পে নারীর নেতৃত্বে পরিচালিত কার্যক্রমে প্রায় ১২ থেকে ১৫ লাখ পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। নারী শ্রমিকরা আজ বিভিন্ন সেক্টরে যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নির্মাণ, পরিবহন, তথ্যপ্রযুক্তি, ফ্রিল্যান্সিং, ব্যাংক-বীমা, হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও হস্তশিল্পে নিয়োজিত থেকে দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করে তুলছেন। নারীশ্রমের এই ক্রমবর্ধমান অংশগ্রহণ দেশের উন্নয়নযাত্রায় একটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।
নারী ও শিশুর জীবনমান উন্নয়ন একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। বিশে^র অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা নারী এবং শিশু নিয়ে গঠিত। তাদের সার্বিক উন্নয়ন ছাড়া দেশের প্রকৃত সমৃদ্ধি কখনো সম্ভব নয়। নারী ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে যুগোপযোগী উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। এর মাধ্যমে শুধু তাদের মৌলিক অধিকারই নিশ্চিত হবে না, বরং সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি হবে। নারী ও শিশুর উন্নয়ন শুধু মানবাধিকারসংক্রান্ত বিষয় নয়, বরং এটি একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির পক্ষে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নারীরা দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক হলেও, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের অংশগ্রহণ এখনো সীমিত। শিশুদের সঠিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হলে, তারা ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। একটি প্রগতিশীল সমাজ গঠন করতে, নারী ও শিশুদের মৌলিক অধিকার এবং সুযোগ-সুবিধার সমতা নিশ্চিত করতে হবে।
তার জন্য নারী ও শিশুর জন্য যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। মেয়েদের শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সমতা বজায় রাখতে হবে। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। নারী ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা, টিকাদান, পুষ্টি, মাতৃত্বকালীন যত্নসহ একটি সর্বজনীন স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। নারীদের জন্য উদ্যোক্তা তৈরির প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা এবং শ্রমবাজারে প্রবেশের সুযোগ বাড়াতে হবে। নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর আইন ও প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। নারী ও শিশু যেন নিরাপদ পরিবেশে বেড়ে উঠতে পারে তা নিশ্চিত করতে একটি শক্তিশালী আইনানুগ কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া নারী-শিশুর জন্য খাদ্য, চিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশ্বমানের নারীবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে নারীদের আত্মমর্যাদা, অধিকার ও সুযোগের সমতা নিশ্চিত করলে সামাজিক উন্নয়নের ভিত্তি শক্তিশালী হবে।
জাতীয় সংসদে নারীদের প্রাধান্য ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় নারীর প্রতিনিধিত্ব সমতার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। নারীর অংশগ্রহণ শুধু পরিবার কিংবা সমাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা জাতীয় উন্নয়ন এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। সমাজের প্রতিটি স্তরে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, তাদের শক্তিশালী কণ্ঠকে উচ্চারণের সুযোগ দেওয়া এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তাদের সমান অধিকার নিশ্চিত করা, উন্নত সমাজ এবং রাষ্ট্র গঠনে অপরিহার্য। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এবং স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় নারীদের প্রাধান্য দেওয়া, তাদের নেতৃত্বের গুণাবলিকে মূল্যায়ন করে রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সমতা আনতে সাহায্য করবে।
জাতীয় সংসদে নারীদের প্রাধান্য দেওয়ার মাধ্যমে, দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাবে, যা দেশীয় উন্নয়ন এবং নীতিনির্ধারণে সুষম দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিষ্ঠা করবে। নারীরা সমাজের এক বিশাল অংশ, তবে এখনো তারা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সঠিকভাবে প্রতিনিধিত্ব পাচ্ছে না। জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য অধিক আসন সংরক্ষণ, তাদের ক্ষমতাবান করার প্রক্রিয়া ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণে উৎসাহিত করার মাধ্যমে নারীসমাজের অবদান জাতির উন্নয়নে দৃশ্যমান করা সম্ভব। নারীদের প্রাধান্য দেওয়া শুধু নারীদের অধিকারের বিষয় নয়, বরং সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের বিষয়ও। এটি বৈষম্য দূর করে সমাজে সুষম উন্নয়ন প্রতিষ্ঠা করবে।
নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন কেবল অধিকার নয়, বরং উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু। তারা যখন নীতিনির্ধারণে অংশ নেয় তখন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিশুকল্যাণ, নারীশ্রম ও সমানাধিকারের মতো বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পায়। তাই একটি প্রগতিশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনে নারীর সক্রিয় নেতৃত্ব অপরিহার্য। নারী নেতৃত্বের প্রসার ঘটলে সামাজিক বৈষম্য হ্রাস পাবে এবং একটি সুষম, স্থিতিশীল ও উন্নয়নমুখী বাংলাদেশ গড়ে উঠবে। এটি শুধু সামাজিক দায়বদ্ধতা নয়, এটি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি, নারীদের জন্য একটি শক্তিশালী সামাজিক কাঠামো তৈরি করবে এবং তাদের সচেতনতা ও নেতৃত্বের সুযোগ বাড়াবে। নারীরা যখন স্থানীয় সরকার পর্যায়ে সঠিকভাবে প্রতনিধিত্ব করতে পারে, তখন তা এলাকার উন্নয়ন, প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং সমাজে নারীর অবস্থান শক্তিশালী করে তোলে। স্থানীয় নির্বাচনে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন নিশ্চিত করা, নারী প্রতিনিধিদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ বাড়াবে। এভাবে নারীদের স্থানীয় পর্যায়ে সমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। নারীদের রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক নেতৃত্বের সুযোগ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, কর্মসূচি ও দিকনির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে।
রাজনৈতিক এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব গুণাবলি উন্নত করা যাবে, যা ভবিষ্যতে তাদের শক্তিশালী ভূমিকা পালনে সহায়ক হবে। নারী-পুরুষ সমতাভিত্তিক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় নারীদের অধিকাংশ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে স্থানীয় পর্যায়ের সব নীতি-প্রক্রিয়ায় নারীর দৃষ্টিভঙ্গি, মতামত এবং প্রয়োজন যথাযথভাবে প্রতিফলিত হয়। নারী এবং পুরুষের সমতাভিত্তিক সমাজ গঠন করার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা সম্ভব। নারীদের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন শুধু তাদের অধিকারের বিষয় নয়, বরং এটি একটি শক্তিশালী জাতি গঠনের অগ্রগতি। নারীরা যখন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নেন, তখন তারা সমাজের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোর প্রতি মনোযোগ দিয়ে কাজ করেন। যেমন স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিশুস্বার্থ, নারীশ্রম এবং সমান অধিকার ইত্যাদি।
নারীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনৈতিক সুযোগ এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত না হলে, উন্নয়ন হবে অসম্পূর্ণ ও একমুখী। বাংলাদেশে নারীরা শুধু শ্রমশক্তি বা জনসংখ্যার অর্ধেকই নয়, তারা জাতির অগ্রগতির অন্যতম চালিকাশক্তি। নারীর ক্ষমতায়ন ও নেতৃত্ব বিকাশ সম্পর্কে তারেক রহমানের দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত মানবিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং বাস্তবভিত্তিক। তিনি বিশ^াস করেন, বাংলাদেশের প্রতিটি নারী সম্মান, সুরক্ষা এবং সুযোগ পাওয়ার অধিকার রাখে। তার বক্তব্যে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও মানবিক অনুভব প্রতিফলিত হয়, যেখানে তিনি বলেন, নিজের মেয়ে, স্ত্রী ও মায়ের জন্য যে অধিকার ও মর্যাদা চান, তা-ই দেশের প্রতিটি নারীর প্রাপ্য হওয়া উচিত।
সততা, মানবতা ও সমতার ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের পথে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নেতৃত্বকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। পরিবার থেকে রাষ্ট্র, মাঠ থেকে সংসদ সব স্তরে নারীর মর্যাদাপূর্ণ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করলেই আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, বৈষম্যহীন ও টেকসই গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত্তি রচনা করতে পারব। রাষ্ট্রের সব নীতিমালায় নারী ও শিশুদের অন্তর্ভুক্ত করে একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়াই এখন সময়ের দাবি।
লেখক: সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
ভিওডি বাংলা/ এমপি
[নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। ভিওডি বাংলা সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, ভিওডি বাংলা কর্তৃপক্ষের নয়]
বাস্তবতার নিরিখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন
মাহবুব নাহিদ
নির্বাচন পদ্ধতি একটি রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ভিত নির্মাণের অন্যতম …

তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্ব-দূরদৃষ্টি ও বাফুফের উন্নয়ন
সানজিদুল ইসলাম নাঈম
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) জন্য এটি এক …
