• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১

নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ডাক বিক্ষোভকারীদের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক    ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৩৪ পি.এম.
ছবি: সংগৃহীত

জেন-জিদের দাবি পূরণে প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি সরকার সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলেও, নেপালের বেশ কয়েকটি অংশে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) নতুন করে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বাড়ছে উত্তেজনাও।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, নেপালে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় মিছিল করার পর রাজধানী কাঠমান্ডুসহ দেশটির বিভিন্ন জায়গায় কারফিউ জারি করা হয়েছে।

পুলিশ বিক্ষোভকারীদের পিছু হটানোর চেষ্টা করছে। তবে বিক্ষোভকারীদের ক্ষোভ অলির নেতৃত্বাধীন সরকারের দিকে গেছে, যিনি ক্রমশ অজনপ্রিয় হয়ে উঠছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

সোমবার থেকে, ওলি সরকারের দুই মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন এবং বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগেরও দাবি জানিয়েছেন। 

পুলিশ লাউডস্পিকার ব্যবহার করে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানালেও বিক্ষোভকারীদের স্লোগান দিতে শোনা যায়, ‘সরকারে থাকা খুনিদের শাস্তি চাই। শিশু হত্যা বন্ধ করো’। 

মঙ্গলবার সংসদ ভবনের ভাঙা দেয়ালের বাইরে বিক্ষোভকারীদের মধ্যে থাকা নারায়ণ আচার্য নামে একজন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেন, আমরা এখানে প্রতিবাদ করতে এসেছি, কারণ আমাদের বন্ধুদের হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এখানে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং বর্তমান সরকারকে উৎখাত করার দাবি জানাতে এসেছি। কেপি অলিকে তাড়িয়ে দেয়া উচিত।

দুর্গানা দাহাল নামে আরেক প্রতিবাদকারী বলেন, ‘আমাদের এত তরুণ ও ছাত্র হত্যার প্রতিবাদ করা উচিত, যাদের হিটলারের মতো কেপি ওলির সরকার সরাসরি মাথা লক্ষ্য করে গুলি করেছে। যতদিন এই সরকার ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন আমাদের মতো মানুষ কষ্ট পাবে।’

নেপালি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক গগন থাপাও প্রধানমন্ত্রী ওলিকে বিক্ষোভের সময় ১৯ জনের মৃত্যুর নৈতিক দায় নিতে এবং তাকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
 
সূত্র: এনডিটিভি

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল
নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ৭ কোটি টাকার সোনা জব্দ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ৭ কোটি টাকার সোনা জব্দ
ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিলো জনতা
ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিলো জনতা