• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন চমক ‘শিডিউল কল’ ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের পূজা প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে: আমিনুল হক ডাকসুর নেত্রীদের ‘গৃহদাসী’ মন্তব্য করে চাকরি হারালেন ব্র্যাক গবেষক ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকী’র পাশে তারেক রহমান ১৩ দিনে ১৬ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স এরদোগানের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল আঙ্কারা মোহাম্মদপুর মহিলা কলেজের নবীনবরন অনুষ্ঠানে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী মানুষের পশুত্ব বর্জনই হোক সবার অঙ্গীকার : তারেক রহমান

আজ কিশোরগঞ্জ জেল বিএনপির সম্মেলন, শহরজুড়ে উৎসবের আমেজ

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক    ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৫০ এ.এম.
ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ ৯ বছর পর পুরাতন স্টেডিয়ামে শনিবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার ত্রিবার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে জেলা বিএনপি’র ২১টি ইউনিটের ২ হাজার ১শ’ ৭ জন কাউন্সিলর বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ভোট প্রদান করবেন। তাদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

তবে বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর জানিয়েছেন, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি মো. শরীফুল আলম এবং জেলা বিএনপি’র বর্তমান সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেলকে ভোটের মাধ্যমে জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করতে পারে ভোটাররা। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, শরিফুল ও সোহেল দুইজনই তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীদের কাছে একটু বেশি আস্থাভাজন এবং পরীক্ষিত। দলের দুর্দিনে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন এবং একাধিক মামলায় জেলও খেটেছেন। তারা আগামীদিনে দলের জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন।

কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি লন্ডন থেকে সংযুক্ত হবেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সম্মেলন উদ্বোধন করবেন বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি মো. শরীফুল আলমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব এমরান সালেহ প্রিন্স, কোষাধ্যক্ষ রশিদুজ্জামান মিল্লাত এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ্ ওয়ারেছ আলী মামুন ও আবু ওয়াহাব আকন্দ।

জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলামের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল। ইতোমধ্যে এই সম্মেলন সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ঐতিহ্যবাহী দলটি। সম্মেলন উপলক্ষে অনুষ্ঠানস্থলে তৈরি করা হচ্ছে সুবিশাল মঞ্চ। ত্রিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে পুরো শহরজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজে। শহরের প্রধান প্রধান সড়কগুলোর প্রবেশপথে দৃষ্টিনন্দন গেট ও তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে।

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ‘এক নেতা এক পদ’ বিশেষ বিধান অনুসরণ না করে প্রার্থী হওয়া, সাধারণ সম্পাদক পদের এক প্রার্থীকে প্রার্থিতা বাতিলের বিষয়টি অবহিত না করা ও বিভিন্ন ইউনিটের কাউন্সিলরদের নাম পরিবর্তন করাসহ নানা বিতর্কে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে জেলা বিএনপি’র সম্মেলন।

জেলা বিএনপি’র সম্মেলনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিনিয়র আইনজীবী মো.মিজানুর রহমান কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ প্রক্রিয়ায় সম্মেলনে নেতৃত্ব নির্বাচনের কার্যক্রম পরিচালনা হচ্ছে দাবি করে বলেন,ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ভোটার তালিকা প্রকাশ, মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল থেকে শুরু করে চূড়ান্ত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ দেয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনে কোনো ধরনের একটিও লিখিত অভিযোগ কেউ করেননি। আনুষ্ঠানিক কোনো লিখিত অভিযোগ যেহেতু আমাদের কাছে কেউ করেননি, তাই যেসব অভিযোগের কথা বলা হচ্ছে, এসব নিয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে আমাদের মন্তব্য কিংবা ব্যাখ্যা দেয়ার সুযোগ নেই। তবে একটি স্বচ্ছ, অবাধ ও নিরপেক্ষ কাউন্সিল আয়োজনের জন্য আমরা নির্বাচন কমিশন হিসেবে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছি। 

সম্মেলনের সার্বিক বিষয়ে কথা হয় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল (ভিপি সোহেল) এর সঙ্গে। তিনি বলেন, বিএনপির একটি বড় রাজনীতিক দল। আমি নির্বাচিত হতে পারলে সিনিয়রদের সঙ্গে পরামর্শ করে দলকে সাংগঠনিকভাবে আরও শক্তিশালী করা, নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখা এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে জেলা বিএনপিকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে চেষ্টা করবো। আমি সেই লক্ষ্যে প্রার্থী হয়েছি। তিনি আশা প্রকাশ করেন, নতুন নেতৃত্বের মাধ্যমে জেলা বিএনপি আরও ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারের দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

নির্বাচন কমিশনের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সকাল ১১ টায় পুরাতন স্টেডিয়ামে সম্মেলনের উদ্বোধন করা হবে। এরপর দলীয় নেতারা বক্তব্যে দেবেন এবং বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কাউন্সিলররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। ভোট গণনার পর ফলাফল প্রকাশ করা হবে। জেলা বিএনপি’র ২১টি ইউনিটের ২ হাজার ১শ’ ৭ জন কাউন্সিলর ভোটের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন।

সভাপতি পদে দুইজন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সভাপতি পদের দুইজন প্রার্থী হলেন, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি’র বর্তমান সভাপতি মো. শরীফুল আলম এবং জেলা বিএনপি’র বর্তমান সহ-সভাপতি রুহুল হোসাইন। সাধারণ সম্পাদক পদে চারজন প্রার্থী হয়েছেন। তারা হচ্ছে-জেলা বিএনপি’র বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, জেলা বিএনপি’র বর্তমান সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, নিকলী উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক শফিকুল আলম রাজন এবং নিকলী উপজেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট এ এম ছাজ্জাদুল হক। 

কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা। দীর্ঘ নয় বছর পর হতে যাওয়া এই সম্মেলনকে স্থানীয় নেতারা দলকে ঐক্যবদ্ধ করার এক গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ হিসেবে দেখছেন। তবে সভাপতি পদকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে বইছে ভিন্ন স্রোত, যা ভবিষ্যতে বিভক্তির আশঙ্কা তৈরি করছে। সম্মেলনে সভাপতি পদপ্রার্থী ও বর্তমান জেলা বিএনপির সহসভাপতি রুহুল হোসাইন গত বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের খরমপট্টি এলাকার সমবায় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এতে তিনি অভিযোগ করেন ‘এক নেতা এক পদ’ নীতি বাস্তবায়নের দাবি তোলেন।

তিনি বলেন, দলীয় গঠনতন্ত্রের ১৫ ধারা বাস্তবায়ন না হওয়ায় নেতৃত্বের বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। এ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে তা কার্যকর করার সুযোগ এসেছে। তিনি বলেন, বিভিন্ন ইউনিটের কাউন্সিলরদের কাছ থেকে ইতিমধ্যে দলের ভেতরে নানা অনিয়ম, অগঠনতান্ত্রিক বিষয়গুলো আলোচনায় আসায় তা থেকে বের হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্তমান জেলা সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল আলমের উদ্দেশে তিনি বলেন, সাত জেলার দায়িত্বে থাকা একজন কেন্দ্রীয় পদধারী নেতার একই সঙ্গে জেলা সভাপতির দায়িত্ব পালন করা অনিয়ম ও বিভক্তি তৈরি করছে। বলয়কেন্দ্রিক রাজনীতিতে অনেক বর্ষীয়ান ও সম্ভাবনাময় নেতারা অবজ্ঞার শিকার হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, সভাপতি পরিবর্তন হলে কিশোরগঞ্জে অনিয়ম কমবে। সদর থেকে সভাপতি নির্বাচিত হলে জেলার বিভিন্ন দাপ্তরিক কার্যক্রমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততা থাকবে। জেলা–উপজেলার নেতা-কর্মীরা নজরে থাকবেন। এতে অনিয়ম কম হবে, যা দলের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। এরআগে গত বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করেন সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী জেলা বিএনপি’র সদস্য এডভোকেট মো.ওমর ফারুক।  তার মনোনয়নপত্রটি বৈধ হয়েছে নাকি অবৈধ হয়েছে নির্বাচন কমিশন থেকে জানানো হয়নি অভিযোগ করেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপ কামনা করে এডভোকেট মো. ওমর ফারুক অভিযোগ করেন, নির্বাচন কমিশন সব প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করে প্রতীক বরাদ্দ দিলেও আমার বিষয়ে কোনো কিছু জানাননি। দুইদিন অপেক্ষার পর সশরীরে আমি নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে দেখা করেছি, মনোনয়নপত্রের বিষয়ে জানতে চেয়েছি কিন্তু আমার মনোনয়নপত্র যদি বাতিল হয়ে থাকে তাহলে বিষয়টি আমাকে অফিসিয়ালি জানানোর কথা থাকলেও জানানো হয়নি। আমি বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। 

এ বিষয়ে কথা হয় বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি মো. শরীফুল আলম এর সঙ্গে। তিনি বলেন, সম্মেলন অনুষ্ঠানের সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। রেকর্ড সংখ্যক দলীয় নেতাকর্মী এতে অংশ নিবেন বলে আশা করছেন তিনি।

তিনি জানান, কেন্দ্রীয় অন্তত ১০ জন নেতা রয়েছেন যারা দলের জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবের অনুমোদনের মাধ্যমে তারা এই দায়িত্ব পালন করছেন। ঠিক তেমনি নেতাকর্মীদের ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষাকে সম্মান জানাতে আমি সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছি। এ ব্যাপারে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেব ও দলের নেতাকর্মীরা যে সিদ্ধান্ত নিবেন, সেটিই আমার সিদ্ধান্ত হবে। এর আগে, ২০১৬ সালের ২২ নভেম্বর জেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। 

এদিকে, এবারের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে অতিথি করা হয়নি কিশোরগঞ্জের আলোচিত নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমানকে। সম্মেলনের ব্যানার ও দাওয়াতপত্রে তার নাম নেই। জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের অভিযোগে তার দলীয় প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। দীর্ঘদিন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদে থাকা ফজলুর রহমান বিভিন্ন সভা-সেমিনার ও টকশোতে তার বিষয়ে দলের স্থগিতাদেশ উঠিয়ে নেওয়ার আবেদন জানিয়ে আসছেন।

পদ স্থগিত হওয়ার পর কিশোরগঞ্জের নিজ নির্বাচনি এলাকার হাওড় মিঠামইনে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত গণসংবর্ধনায় ফজলুর রহমান বলেছিলেন, আমি ধর্ম বিদ্বেষী নই, জামায়াত বিদ্বেষী। আমি ধর্ম-কর্মে বিশ্বাসী একজন মুসলমান। তবে, জামায়াতে ইসলাম ইসলাম নয়, তারা জামা-কাপড়ে ইসলাম। তাদের প্রতি আমার বিদ্বেষ রয়েছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে আমি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। দলের কাছে আমার অনুরোধ, আমাকে ধানের শীষ মার্কাটা দেবেন।

তিনি বলেন, দল আমাকে তিন মাসের জন্য স্থগিতাদেশ দিয়েছে, আমি মাথা পেতে নিয়েছি। তবে আমি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। দলের কাছে এটাই আমার চাওয়া। আপনারা জনগণ দলের কাছে দুইটা জিনিস চাইবেন। একটা হলো ফজলুর রহমান, আরেকটা হলো ধানের শীষ মার্কা।

ভিওডি বাংলা/ এমপি

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
ঢাকা-১৫ আসনে গণসংযোগে জামায়াত আমির শফিকুর রহমান
ঢাকা-১৫ আসনে গণসংযোগে জামায়াত আমির শফিকুর রহমান
জনগণের অধিকার নিশ্চিত করাই প্রকৃত গণতন্ত্র
জনগণের অধিকার নিশ্চিত করাই প্রকৃত গণতন্ত্র
শেখ হাসিনার মার্শাল ল’ জারি করানোর পরিকল্পনার কথা জানতেন জিএম কাদের
শেখ হাসিনার মার্শাল ল’ জারি করানোর পরিকল্পনার কথা জানতেন জিএম কাদের