• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১

শিশুর জন্য সবচেয়ে নিরাপদ ও পুষ্টিকর ডিম কোনটি?

লাইফস্টাইল    ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:০৩ পি.এম.
ছবি: সংগৃহীত

শিশুর সঠিক শারীরিক ও মানসিক বিকাশে ডিম এক গুরুত্বপূর্ণ খাবার। এতে থাকে প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম, কোলিন ও নানা ভিটামিন, যা মস্তিষ্ক, হাড় ও শরীরের উন্নতিতে সহায়ক। তবে সব ডিম শিশুর জন্য সমানভাবে নিরাপদ নয়।

দেশি মুরগির ডিম:

সবচেয়ে নিরাপদ ও পুষ্টিকর।

প্রোটিন, ওমেগা-৩, কোলিন ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ।

কোনো হরমোন বা কেমিক্যাল ছাড়া প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত।

নিয়মিত খেলে শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

উপযুক্ত বয়স: ৭ মাস থেকে কুসুম দিয়ে শুরু, পরে সাদা অংশ যোগ করা যায়।

কোয়েলের ডিম:

আয়রন, ভিটামিন বি১২, জিঙ্ক ও সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ।

হজমে সহজ, তবে প্রথমবার অল্প পরিমাণে দেওয়া উচিত।

উপযুক্ত বয়স: ৮ মাসের পর সিদ্ধ করে কুসুম দিয়ে শুরু করুন।

ব্রয়লার মুরগির ডিম:

সহজলভ্য ও সস্তা।

প্রায় ১১ ধরনের খনিজ ও ৪০ ক্যালরি শক্তি থাকে।

অনেক সময় হরমোন বা অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হয়, ভিটামিন-ডি কম থাকে।

হাঁসের ডিম:

প্রোটিন বেশি, তবে কোলেস্টেরলও বেশি।

ছোট শিশুর জন্য হজমে ভারি হতে পারে।

উপযুক্ত বয়স: ২ বছরের পর অল্প পরিমাণে দেওয়া যেতে পারে।

বিশেষ পরামর্শ:

সবসময় ভালোভাবে সিদ্ধ ডিম দিন।

প্রথমবার অল্প পরিমাণে দিন, ৩ দিন পর্যবেক্ষণ করুন।

কুসুম দিয়ে শুরু করে ধীরে ধীরে সাদা অংশ দিন।

পুষ্টি ও নিরাপত্তার দিক থেকে দেশি মুরগির ডিমই শিশুর জন্য সেরা।

ভিওডি বাংলা/জা
 

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারীতা
সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারীতা
সকালে চাঙ্গা থাকতে লাল চা, সন্ধ্যায় শান্তির জন্য গ্রিন টি
সকালে চাঙ্গা থাকতে লাল চা, সন্ধ্যায় শান্তির জন্য গ্রিন টি
তুলসী, আদা ও মধু দিয়ে তৈরি চা
তুলসী, আদা ও মধু দিয়ে তৈরি চা