দরপতনের বৃত্তেই আটকে দেশের শেয়ারবাজার

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। সবকয়টি মূল্যসূচক নেমে গেছে। একই সঙ্গে ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচক কমেছে, যদিও লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
ডিএসইতে দিন শুরু হয় শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার সঙ্গে, কিন্তু আধাঘণ্টার মধ্যেই বাজারে ঊর্ধ্বমুখিতা হারিয়ে পতনের দিকে যায়। দিনের শেষে ৩৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, ৩০৭টির দাম কমেছে এবং ৪৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
ভালো মানের কোম্পানির মধ্যে ১৮টির দাম বেড়েছে, ১৬৮টির দাম কমেছে। মাঝারি মানের কোম্পানির মধ্যে ৬টির দাম বেড়েছে, ৬৭টির দাম কমেছে। লভ্যাংশ না দেওয়ার ‘জেড’ গ্রুপে ১০টির দাম বেড়েছে, ৭২টির দাম কমেছে। মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ২টির দাম বেড়েছে, ১৮টির দাম কমেছে।
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪০ পয়েন্ট কমে ৪,৯২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১,০২৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১,৮৯১ পয়েন্টে।
দিনের লেনদেন ৩৬৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকায় সীমাবদ্ধ হয়েছে, যা আগের দিনের ৪০৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার তুলনায় কম। লেনদেনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, বিডি থাই ফুড এবং শাহজিবাজার পাওয়ার।
সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১৪ পয়েন্ট কমেছে। ১৪৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৫টির দাম বেড়েছে, ১০৬টির দাম কমেছে এবং ১৬টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
ভিওডি বাংলা/জা






