সারিয়াকান্দি
যমুনা নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধের ১০০ মিটারে ধস

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায় যমুনা নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধের একাধিক পয়েন্টে প্রায় ১০০ মিটার বাঁধ ধসে পড়েছে। শুষ্ক মৌসুমে দ্রুত মেরামত না করা হলে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে তীর রক্ষা প্রকল্পে আরও বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, কালিতলা গ্রোয়েনের উজানে ধাপ গ্রামের তিনটি পয়েন্টে তীর সংরক্ষণ বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ ধসে গেছে। এতে করে নদীভাঙনের ঝুঁকি বেড়েছে বলে জানান এলাকাবাসী। তারা দ্রুত সংস্কারকাজ শুরুর দাবি জানিয়েছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা যায়, যমুনা নদীর ভাঙন থেকে জনপদ রক্ষায় সরকার ২০০৫ সালে অন্তারপাড়া থেকে দেবডাঙা পর্যন্ত ৩ হাজার ২০০ মিটার এলাকায় ‘যমুনা–বাঙালী নদী একীভূতকরণরোধ প্রকল্প’ গ্রহণ করে। এ প্রকল্পে প্রায় ১৩০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়। এর আওতায় অন্তারপাড়া থেকে কালিতলা গ্রোয়েন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার মিটার নদী তীর সংরক্ষণ কাজ সম্পন্ন করা হয়।
ধাপ গ্রামের বাসিন্দা আজিবর প্রামাণিক ও ঈমান আলী জানান, গত এক মাস ধরে নদীর পানি নেমে যাওয়ায় ওই এলাকায় নতুন করে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে, যার ফলে বাঁধ ধসে পড়েছে।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান বলেন, ভাঙন কবলিত স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায় যমুনা নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধের একাধিক পয়েন্টে প্রায় ১০০ মিটার বাঁধ ধসে পড়েছে। শুষ্ক মৌসুমে দ্রুত মেরামত না করা হলে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে তীর রক্ষা প্রকল্পে আরও বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, কালিতলা গ্রোয়েনের উজানে ধাপ গ্রামের তিনটি পয়েন্টে তীর সংরক্ষণ বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ ধসে গেছে। এতে করে নদীভাঙনের ঝুঁকি বেড়েছে বলে জানান এলাকাবাসী। তারা দ্রুত সংস্কারকাজ শুরুর দাবি জানিয়েছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা যায়, যমুনা নদীর ভাঙন থেকে জনপদ রক্ষায় সরকার ২০০৫ সালে অন্তারপাড়া থেকে দেবডাঙা পর্যন্ত ৩ হাজার ২০০ মিটার এলাকায় ‘যমুনা–বাঙালী নদী একীভূতকরণরোধ প্রকল্প’ গ্রহণ করে। এ প্রকল্পে প্রায় ১৩০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়। এর আওতায় অন্তারপাড়া থেকে কালিতলা গ্রোয়েন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার মিটার নদী তীর সংরক্ষণ কাজ সম্পন্ন করা হয়।
ধাপ গ্রামের বাসিন্দা আজিবর প্রামাণিক ও ঈমান আলী জানান, গত এক মাস ধরে নদীর পানি নেমে যাওয়ায় ওই এলাকায় নতুন করে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে, যার ফলে বাঁধ ধসে পড়েছে।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান বলেন, ভাঙন কবলিত স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভিওডি বাংলা/ জাহিদ/ আ







