• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১

খালেদা জিয়ার কফিন কাঁধে তুললেন আজহারী ও মামুনুল

নিজস্ব প্রতিবেদক    ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৩ পি.এম.
ছবি-ভিওডি বাংলা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা ৩ মিনিটে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হয়ে ৩টা ৫ মিনিটে সম্পন্ন হয়। জানাজা ইমামতি করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।

জানাজার শেষ মুহূর্তে মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী ও মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক প্রিয় নেত্রীর কফিন কাঁধে তুলে নেন। এই হৃদয়স্পর্শী দৃশ্য লাখো মানুষের শোককে আরও ঘনীভূত করে।

জানাজায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা, বিদেশি কূটনীতিক, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

শুরুর আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান প্রিয় নেত্রীর স্মৃতিচারণা করেন। তার বক্তব্যে বলা হয়, দেশের প্রয়োজনে বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন হিসেবে অপরিহার্য ছিলেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মা খালেদার পক্ষে ক্ষমা চেয়ে নেন এবং মরহুমা যেন বেহেশতবাসী হন, সেই জন্য সকলের দোয়া কামনা করেন।

প্রিয় নেত্রীকে শেষ বিদায় জানাতে সকাল থেকেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাখো মানুষ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় উপস্থিত হন। জনস্রোত খামারবাড়ি, আসাদগেট ও ফার্মগেট এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।

উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া ২৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) ভোরে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।

ভিওডি বাংলা/জা

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
জিয়া উদ্যানে খালেদা জিয়ার মরদেহ
জিয়া উদ্যানে খালেদা জিয়ার মরদেহ
খালেদা জিয়া রেখে গেছেন ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস: তারেক রহমান
খালেদা জিয়া রেখে গেছেন ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস: তারেক রহমান
মা কারও মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা করে দেবেন: তারেক রহমান
মা কারও মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা করে দেবেন: তারেক রহমান