• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের জন্য উপহার নিয়ে হাসপাতালে ইশরাক হোসেন এপ্রিল ফুল নয়, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে হবে : ১২ দলীয় জোট খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় উপদেষ্টা ও প্রশাসকমুক্ত সিটি কর্পোরেশন গড়ার আহ্বান ইশরাকের প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না: মঈন খান ঈদের দিনেও আন্দোলনে ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীরা জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের বাসায় তারেক রহমানের ঈদ উপহার নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক সংকটের আশঙ্কা: বিবিসি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের

এখনো ৯০ শতাংশ আমলা ফ্যাসিস্টদের দোসর

   ৮ মে ২০২৫, ০৭:০৮ পি.এম.

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অনেকেই বলেন বিএনপি শুধু ক্ষমতায় যেতে চায়। ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি করি। আমাদের গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে জনগণের ভোটের মাধ্যমে আমরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে চাই। এ সময় আদৌ অল্প সময়ের মধ্যে গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া সম্ভব কি না তা অনিশ্চিত বলেও সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) বিকালে সুপ্রিমকোর্ট মিলনায়তনে এ জে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুবার্ষীকির আলোচনায় মির্জা ফখরুল একথা বলেন।

ফখরুল বলেন, সবার মধ্যে শান্তিভাব চলে আসছে। তারা ভাবছেন হাসিনা তো চলে গেছে। কিন্তু রাজনীতিবিদ হিসেবে আমার মনে হয়, আমরা এখন সবচেয়ে ভঙ্গুর অবস্থানে আছি।

আদৌ অল্প সময়ের মধ্যে গণতন্ত্র ফিরে পাওয়া সম্ভব কি না এমন সন্দেহ প্রকাশ করে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে আমরা লড়ছি। আমাদের লড়াইয়ের মূল বিষয় গণতন্ত্রের সংস্কার। দুর্ভাগ্য আমাদের আমরা তা এখনও অর্জন করতে পারিনি। অল্প সময়ের মধ্যে আদৌ গণতন্ত্র পুররুদ্ধার সম্ভব কি না তা অনিশ্চিত। প্রতিদিন নতুন নতুন তত্ত্ব হাজির করা হচ্ছে, সময় নেয়া হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশকে ভঙ্গুর অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছে আমরা মনে হয় সংস্কার বিরোধী। অথচ সংস্কার শুরুটাই করেছি আমরা।

বিএনপির এই নেতা বলেন, অনেকে বলেন বিএনপি শুধু ক্ষমতা চায়। হ্যাঁ আমরা ক্ষমতা চাই, ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি করি। আমাদের গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে জনগণের ভোটের মাধ্যমে আমরা রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে চাই।

বিএনপি কেন নির্বাচন চায় এর কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখনো ৯০ শতাংশ আমলা ফ্যাসিস্টদের দোসর। অনিদিষ্টকালের জন্য অনিশ্চিত অনির্বাচিত সরকার মানুষের জন্য উপকার আসতে পারে? মঙ্গলবার প্রমাণ হয়েছে, খালেদা জিয়া সব চাইতে জনপ্রিয় নেতা। এটাও প্রমাণ হয়েছে বিএনপির হাতে দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র নিরাপদ। এমন সরকার করতে চাই যাতে জনগণের সমস্যা সমাধান করা যায়। সংস্কার করতে যদি ১০ বছর সময় লাগে। তাহলে কী ১০ বছর পরে নির্বাচন হবে? এই সময় ফ্যাসিস্ট আমলাদের নিয়ে চলতে পারে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

দেশের অর্থনীতি নিয়েও প্রশ্ন রাখেন মির্জা ফখরুল, তিনি বলেন, সরকার অর্থনীতির জন্য কী করেছে? অনেক পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আগামীতে আরও হবে। বিনিয়োগ আসছে না, বিদেশিরা বলছে, নির্বাচিত সরকার ছাড়া তারা বিনিয়োগ করবে না। মুদ্রাস্ফীতি কমছে না। যারা এতদিন ব্যবসা করতে পারেনি, তাদের জন্য সরকার কিছু করেনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্য চায়। কিন্তু এমন কিছু করবেন না যাতে জাতি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কাউকে না জানিয়ে করিডোর দেয়া হচ্ছে। যেখানে আরাকাম আর্মির কোনো সরকারই নেই। যদি দেয়ার প্রয়োজন হয় দেয়া হবে। আমরা মানবতার পক্ষে। তবে তা রাজনৈতিক দল এবং দেশের জনগণকে নিয়ে দেয়া হবে। দেশ গণতন্ত্রের স্বার্থে আমরা কখনোই বাধা হবো না বরং সামনে এসে দাঁড়াবো। দেশের মানুষের পক্ষে যায় না এমন কিছু কোনদিনও করা যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি করেন তিনি।

মানবিক করিডোরের নামে কোনো কিছু জনগনের ওপর চাপিয়ে দেয়া যাবে না’ বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার বিকালে প্রয়াত অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলীর স্মরণ সভায় করিডোরের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব এমন হুশিয়ারি দেন।

তিনি বলেন, ‘এখন দেখা যাচ্ছে তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত যিনি আছেন(নিরাপত্তা উপদেষ্টা) তিনি অনেক কথা বলছেন। তার মধ্যে গতকাল একটা কথা বলে্ছেন, যে যেই থাক মিয়ানমারের পাশে তার সঙ্গে আমাদের আলোচনা করতে হবে। তো তার সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন, দেশের মানুষ-জনগনের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন না। আলোচনাটা করেন। আমরা তো দেশের স্বার্থে, স্বাধীনতার স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে, স্বাধীনতা রক্ষার স্বার্থে আমরা কখনই তো বাধা নই বরঞ্চ আমরা সামনে এসে দাঁড়াব… বরঞ্চ লড়াইটা আমরাই করি। সেই জায়গায় দয়া করে অনুরোধ করব, বাংলাদেশে মানুষকে আন্ডার স্টিমেট করবেন না। এখানে কিছু কিছু পন্ডিত-একামেডিশিয়ানস সবাই বসে যদি মনে করেন যে ইম্পোজ করে দিতে পারবে কোনো কিছু যেটা এদেশের মানুষের পক্ষে যাবে না। সেটা কোন দিনই করতে পারবেন না।'

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি অন্তবর্তীকালীন সরকারের সাফল্য চাই… বার বার বলছি। আমরাই তাদেরকে বসি্য়েছি। কিন্তু এমন কোনো কাজ করবেন না যা জাতির বিরুদ্ধে যাবে, বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে যাবে। এমন কোনো কাজ করবেন না যেটা বাংলাদেশের মানুষের জন্যে উপযোগী হবে না। আজকে এমন এমন কাজ করছেন যে, বাংলাদেশের মানুষ ক্লিয়ার না। প্যাসেজ দেবেন, করিডোর দেবেন সেই করিডোর দেবেন তা নিয়ে  মানুষের সাথে আলাপই করছেন না, কথা বলছেন না। আপনি করিডোর দিয়ে দিচ্ছেন আরাকানে যে আরাকান আর্মি গর্ভমেন্টই নেই। করিডোর কি দেবেন? যদি প্রয়োজন হয় এক‘শ বার দেবেন, মানবতাকে যদি সাহায্য করতে হয়, সাহায্য করব। কিন্তু আপনি তো দে্শের জনগনকে নিয়েই সেটা করবেন।'

‘আপনি দলগুলোর সাথে আলোচনা করে করবেন… কোনো আলোচনা নাই'

নিরাপত্তা উপদেষ্টার গতকাল দেয়া বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘এখন দেখা যাচ্ছে তাদের(অন্তর্বতীকালীন সরকার) দায়িত্বপ্রাপ্ত যিনি আছেন তিনি অনেক কথা বলছেন। তার মধ্যে গতকাল একটা কথা বলে্ছেন, যে যেই থাক মিয়ানমারের পাশে তার সঙ্গে আমাদের আলোচনা করতে হবে। তো তার সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন, দেশের মানুষ জনগনের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন না। আলোচনাটা করেন। আমরা তো দেশের স্বার্থে, স্বাধীনতার স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে, স্বাধীনতা রক্ষার স্বার্থে আমরা কখনই তো বাধা নই বরঞ্চ আমরা সামনে এসে দাঁড়াব… বরঞ্চ লড়াইটা আমরাই করি। সেই জায়গায় দয়া করে অনুরোধ করব, বাংলাদেশে মানুষকে আন্ডার স্টিমেট করবেন না। এখানে কিছু কিছু পন্ডিত-একামেডিশিয়ানস সবাই বসে যদি মনে করেন যে ইম্পোজ করে দিতে পারবে কোনো কিছু যেটা এদেশের মানুষের পক্ষে যাবে না। সেটা কোন দিনই করতে পারবেন না।'

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে এই স্মরণ সভা হয়। গত বছরের ২ মে এজে মোহাম্মদ আলী মারা যান। তিনি ২০০৫ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

‘খালেদা জিয়ার ফেরা: নতুন আলো সম্ভাবনা’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিনি গত পরশু ‍যখন লন্ডন থেকে ফিরে এসেছেন এবং তার স্বাস্থ্যে মধ্যে তার চেহারার মধ্যে নতুন করে আমরা আলো দেখতে পেয়েছি… গোটা জাতি আজকে নতুন করে আলো পেয়েছে। এই সময়টাকে কাঁদে নিয়ে আমাদেরকে সামনের দিকে এগুতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের কথাকে ভুল ব্যাখ্যা করে বিচার করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আমরা এটা জানি কেনো করা হচ্ছে? গত পরশু সেটা প্রমাণিত হয়েছে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, প্রমাণিত হয়েছে যে, বিএনপি হচ্ছে সবচাইতে বড় গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। প্রমাণিত হয়েছে বিএনপির হাতেই তারেক রহমানের নেতৃত্বে এদেশের  স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র একমাত্র নিরাপদ।’

‘অনির্দিষ্টাকালের জন্য অন্তবর্তীকালীন সরকার থাকবে?’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন আপনার সংস্কার করতে হবে… আমরা তো সংস্কার চেয়েছি সবসময়। এখন অনেকে বলছে যে, আগে সংস্কার হবে তারপরে নির্বাচন। তো সংস্কার যে একটা চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কার হতে হতে আপনার যদি ৫ বছর ১০ বছর লাগে… লাগতে পারে এটা চলমান। তাহলে নির্বাচন ১০ হবে না। আর ১০ বছর ধরে ফ্যাসিবাদী আমলাদের হাতেই দেশ চলবে। এখন তো আমরা ফ্যাসিবাদী আমলাদের দ্বারাই পরিচালিত হচ্ছি। সেক্রেটারিয়েটের আমলারা ৯০% ফ্যাসিবাদের দোসর। আপনারা(আইনজীবীরা) এখানে আলোচনা করলেন যে আপনাদের বারে অনেকে আছেন যারা ফ্যাসিবাদের দোসর ছিলেন.. তাই না। তা হলে এই অনির্দিষ্টকালের জন্য একটা অনির্দিষ্ট অনিশ্চিত একটা অন্তবর্তী সরকার এটা কি দেশের মানুষের জন্য খুব উপকারে আসবে… আসতে পারে না।’

‘অন্তর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রশ্ন’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের অন্তবর্তীকালীন সরকারকে আপনাদের মাধ্যমে কয়েকটা প্রশ্ন করতে চাই…. আপনারা অনেক পরিবর্তন আনছেন। বলছেন যে, ফুট স্টেপ রেখে যাবেন। আপনার কি কি পরিবর্তন হয়েছে? আমি আজকে পত্রিকায় দেখলাম, আমাদের পোষাক শিল্পগুলো অনেকগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমেরিকার যে, ট্যারিফ পলিসি দিয়েছে তাতে করে … নতুন করে বিনিয়োগ করছেন না, বিনিয়োগকারীরা বলছেন,  একটা গণতান্ত্রিক সরকার ছাড়া আমরা কোনো নতুন বিনি্য়োগ করবন.. পরিস্কার করে বলছেন দেশের বাইরের এবং দেশের সকলের। ইনফ্লেুয়েশন তো কমেনি। ব্যাংকের অবস্থা তো ভালো হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছর যারা ব্যবসা করতে পারেনি, ফ্যাসিস্ট সরকার তাদের ব্যবসা করতে দেয়নি, ব্যাংকের ঋণ বন্ধ করে দিয়েছে, বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করেছে… এই সরকার এখন পর্যন্ত তাদের জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা তৈরি করতে পারেনি। উপরন্ত সব ব্যাংকগুলোকে একইভাবে দেখা হচ্ছে…। শিক্ষাব্যবস্থাটা কি?সবচেয়ে করুণ অঙ্গন  হচ্ছে শিক্ষাঙ্গন। ইউনির্ভাসিটিগুলোতে ‘আমরা সবাই রাজা, আমাদের এই রাজার রাজত্বে।আজকে সেখানে ডিসিপ্লিন বলে কোনো কিছু নাই। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা.. আপনারা কোনো পাবলিক হাসপাতালে গেছেন কিনা জানি না…যদি যান দেখবেন কি ভয়াবহ পরিস্থিতি… না গেলে কিছু বলা যাবে না।’

দেশের এই বর্তমান তুলে ধরে আইনজীবীদের ‘কথা বলার’ জন্য অনুরোধ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদেরকে কথা বলতে হবে। আমাদের বিজ্ঞ আইনজীবীরা ইদানিং কথা কমিয়ে দিয়েছেন।তাদের শুধুমাত্র নিজেদের বিষয়গু্লো নিয়েও কথা বলছেন না। কথা বলা দরকার। কথা বলতে হবে। কারণ আপনার এখন নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে হবে। আপনাদের সত্যিকারঅর্থে পরের প্রজন্মের জন্য একটা উপযোগী বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে । সেজন্য কোথাও যেন ভুল না হয়, ইচ্ছাকৃতভাবে যাতে ভুল তৈরি করা না হয়, গণতন্ত্রকে যাতে ব্যাহত না হয় সে বিষয়গুলোতেই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।’

বিচারাঙ্গনে ফ্যাসিস্টদের দোসররা এখনো বহাল আছে উল্লেখ করে স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

সংগঠনের সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীনের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামালের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার ও সালাহউদ্দিন আহমদ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুর রেজ্জাক খান, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, প্রয়াত এজে মোহাম্মদ আলীর সহধর্মিনী ফারজানা আলী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
এপ্রিলে জাতীয় নির্বাচন নানা দিক থেকে ঝুঁকিপূর্ণ: সাইফুল হক
এপ্রিলে জাতীয় নির্বাচন নানা দিক থেকে ঝুঁকিপূর্ণ: সাইফুল হক
উপদেষ্টা ও প্রশাসকমুক্ত সিটি কর্পোরেশন গড়ার আহ্বান ইশরাকের
উপদেষ্টা ও প্রশাসকমুক্ত সিটি কর্পোরেশন গড়ার আহ্বান ইশরাকের
প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না: মঈন খান
প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না: মঈন খান