রাশেদ প্রধান
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে


নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় নির্বাচনে নৌকা প্রতীক দেখতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান।
রোববার (১১মে) বিকালে বিজয় নগর থেকে শুরু করে পল্টন-প্রেস ক্লাব এলাকায় ‘কার্যক্রম নয়-দল হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা ও খুনিদের দ্রুত বিচারের দাবিতে জাগপার গণমিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয় নাই, করতে হবে দাবি করে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, ৫ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দলীয় কার্যক্রম চালাতে পারবে না আওয়ামী লীগ। এখন চালাতে পারবে না জায়গায় বলা হয়েছে নিষিদ্ধ। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, দলীয় কার্যক্রম নয় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল রাজনৈতিক দলকে শাস্তি দিতে পারার বিধানকে স্বাগত জানাই। কিন্তু সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের বিচার যদি গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিচারের মত ঢিলেঢালা স্টাইলে হয় সেটা বাংলার মানুষ মেনে নেবে না। কথা-বার্তা পরিষ্কার, দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেখ হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার শুরু করুন, সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের বিচার শুরু করুন। হাজারো শহিদ পরিবার ও দেশের মানুষ বিচারের আশায় বসে আছে।
জাগপা মুখপাত্র বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল রাজনৈতিক দলকে শাস্তি দিতে পারার বিধানকে স্বাগত জানাই। কিন্তু সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের বিচার যদি গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিচারের মত ঢিলেঢালা স্টাইলে হয় সেটা বাংলার মানুষ মেনে নেবে না। কথা-বার্তা পরিষ্কার, দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেখ হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার শুরু করুন, সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের বিচার শুরু করুন। হাজারো শহিদ পরিবার ও দেশের মানুষ বিচারের আশায় বসে আছে।
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে রাশেদ প্রধান বলেন, রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন এবং সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করুন। দেশের রাজনীতি এবং জাতীয় নির্বাচনে দেশের মানুষ গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ এবং নৌকা প্রতীক দেখতে চায় না।
গণমিছিল শেষে আরও বক্তব্য রাখেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহিদুর রহমান বাবলা, আরিফ হোসেন ফিরোজ, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দীন, আশরাফুল ইসলাম হাসু, প্রকাশনা সম্পাদক জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগর জাগপার আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম ওলিউল আনোয়ার, জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী, শ্রমিক জাগপার সভাপতি আসাদুজ্জামান বাবুল, সাজু মিয়া, জনি নন্দী, মোঃ ডালিম প্রমুখ।
ভিওডি বাংলা/এম
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
নরসিংদী প্রতিনিধি
অনির্বাচিত ব্যক্তিদের কাছে দেশ ও জাতি নিরাপদ নয় …

জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের জন্য উপহার নিয়ে হাসপাতালে ইশরাক হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন ইশরাক …

এপ্রিল ফুল নয়, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে হবে : ১২ দলীয় জোট
নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশের সব গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চেয়েছে। দেশের …
