ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র
‘ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার লিগ্যাল গ্রাউন্ড আছে’


ডেস্ক রিপোর্ট
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা মোহাম্মদ এজাজকে ঢাকা উত্তরের প্রশাসক করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি! দক্ষিণেও আরেকজন নিজেদের লোক বসানোর সবকিছু রেডি হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু সমস্যা হয়ে যায় আদালতের রায়। ২০২০ সালের সিটি নির্বাচনের কারচুপি নিয়ে তরুণ নেতা ইশরাক হোসেন তখনই আদালতে মামলা করে রেখেছিলেন। গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে আদালত তার পক্ষে রায় দেয়। কিন্তু স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কোনভাবেই বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদে বসতে দিবে না। কারণ এতে ঢাকার ক্ষমতা এনসিপির হাত থেকে বের হয়ে যাওয়ার ভয় রয়েছে।
শনিবার (১৭মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এসব কথা বলেন তিনি।
স্ট্যাটাসে আও বলা হয়, আরে ভাই, মোহাম্মদ এজাজ যদি প্রশাসক হতে পারে, আদালতের রায় অনুযায়ী তো, তার আগে উদীয়মান নেতা ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার কথা। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ইশরাক হোসেনের অবদান কি কারও অজানা? তোমরা মোহাম্মদ এজাজকে মানতে পারলে ইশরাক হোসেনকে আদালতের রায় অনুযায়ী মেনে নিতে সমস্যা কি? বলে রাখা ভাল, ২০২০ সালের পরপরই মামলা করে রাখার কারণে ইশরাক হোসেনের চেয়ারে বসার লিগ্যাল গ্রাউন্ড আছে। গণঅভ্যুত্থানের পরে মামলা করলে সেটার লিগ্যাসি থাকতো না। অতীতের মামলা হওয়ার কারণে মামলার মেরিট রয়েছে। ইশরাক হোসেন একজন অমায়িক, জনবান্ধব নেতা। সে মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে। আর এটা তার হক। সে কোন অন্যায় আবদার করছেনা। অতীতে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছে। মেয়র হিসেবে গুন্ডা তাপসকে নয়, ইশরাক হোসেনকেই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিলো জনগণ।
ভিওডি বাংলা/ এমএইচ
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
নরসিংদী প্রতিনিধি
অনির্বাচিত ব্যক্তিদের কাছে দেশ ও জাতি নিরাপদ নয় …

জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের জন্য উপহার নিয়ে হাসপাতালে ইশরাক হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন ইশরাক …

এপ্রিল ফুল নয়, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে হবে : ১২ দলীয় জোট
নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশের সব গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চেয়েছে। দেশের …
