• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের জন্য উপহার নিয়ে হাসপাতালে ইশরাক হোসেন এপ্রিল ফুল নয়, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিতে হবে : ১২ দলীয় জোট খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় উপদেষ্টা ও প্রশাসকমুক্ত সিটি কর্পোরেশন গড়ার আহ্বান ইশরাকের প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না: মঈন খান ঈদের দিনেও আন্দোলনে ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীরা জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের বাসায় তারেক রহমানের ঈদ উপহার নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক সংকটের আশঙ্কা: বিবিসি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ সেনাপ্রধানের

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওয়াইসির

   ২৯ মে ২০২৫, ০৬:২৩ পি.এম.
ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতের অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম)-দলের প্রধান ও সংসদ সদস্য আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলির অর্থায়ন রোধে পাকিস্তানকে আবারো ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ) এর কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

তিনি আরও দাবি করেন, সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে পাকিস্তানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে এবং তারা ভারতে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে।

সৌদি আরবের রিয়াদে এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এনডিটিভির। 

এছাড়া তিনি পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের পাশে বসে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের মনোনীত এক ‘সন্ত্রাসীর’ ছবির দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, এটি সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে স্পষ্ট যোগসূত্র দেখায়।

তিনি বলেন, পাকিস্তানকে অবশ্যই এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকায় আবারো অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, এর ফলে আমরা এদের সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্য অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে পারব।  

যখন এই ব্যক্তিকে (আসিম মুনির) পাকিস্তানে ফিল্ড মার্শাল করা হয়, তখন মোহাম্মদ এহসান নামে একজন মার্কিন মনোনীত সন্ত্রাসী ফিল্ড মার্শালের ঠিক পাশে বসে ছিলেন। এই ফিল্ড মার্শালের সঙ্গে তার করমর্দনের ছবিও পাওয়া গেছে।  পাকিস্তানের জড়িত থাকার স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো সেখানে সমৃদ্ধ হচ্ছে, তাদের সেখানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।  হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করে ভারতকে অস্থিতিশীল করার জন্য এই কাজটি করা হচ্ছে।’

ওয়াইসির দাবি, ২৬/১১-এর মুম্বই হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীদের সুনির্দিষ্ট তথ্য পাকিস্তানকে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি ইসলামাবাদ। এমনকি এই হামলার অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত সাজিদ মিরকে নিয়েও মিথ্যা বলেছে। 

তার দাবি, পাকিস্তান প্রথমে বলেছিল, সাজিদ মারা গিয়েছে। পরে তারাই আবার সাজিদের বেঁচে থাকার কথা জানিয়েছিল। 

ওয়াইসি জানান, ২০১৬ সালে পাঠানকোটে হামলার পর ইসলামবাদ গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নওয়াজ শরিফ তার কাছে হামলায় পাকিস্তানের যুক্ত থাকার প্রমাণ চান। তাদেরকে সব প্রমাণ দেওয়া হয়েছিল।

এআইএমআইএম প্রধানের দাবি, আবরসহ মুসলিম বিশ্বকে মিথ্যা তথ্য দেয় পাকিস্তান। এর থেকে দুর্ভাগ্যজনক কিছু হতে পারে না।

ভিওডি বাংলা/ডিআর

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
ঈদের দিনে গাজাবাসীর জন্য দুঃসংবাদ
ঈদের দিনে গাজাবাসীর জন্য দুঃসংবাদ
জাপানে সবচেয়ে কম শিশু জন্মের রেকর্ড
জাপানে সবচেয়ে কম শিশু জন্মের রেকর্ড
ইলনের আরও আগেই আমার বিরুদ্ধে যাওয়া উচিত ছিল: ট্রাম্প
ইলনের আরও আগেই আমার বিরুদ্ধে যাওয়া উচিত ছিল: ট্রাম্প