• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
প্রগতি লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানী গুনাগরী সার্ভিসিং সেল কর্তৃক আয়োজিত সাপ্তাহিক উন্নয়ন সভা শেরপুরে বিজিবির ভারতে পাচারকালে ৬৩ কেজি শিং মাছ জব্দ বাকৃবিতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার জুলাই ৩৬ হলের ১৫ ছাত্রী ফুলবাড়ীতে  চরাঞ্চলে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে  কিশোরী ও অভিভাবক সমাবেশ গোয়ালন্দে জুয়ার আসর থেকে ৮ জন গ্রেপ্তার বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিশুদের দায় সরকার এড়াতে পারে না শিবির জাতীয় সংগীত মানে না, তাই ঐক্য অসম্ভব : নাছির দেশকে সুশৃঙ্খল অবস্থানে আনতে একটি কার্যকর নির্বাচন লাগবে মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা রাজবাড়ীতে ওয়ারেন্টভুক্ত ছয় আসামি গ্রেপ্তার

অবসর নিলেন স্পেনের বিশ্বকাপ জয়ী গোলরক্ষক

   ২১ মে ২০২৫, ০৪:৪৫ পি.এম.
ছবি: সংগৃহীত

ক্রীড়া প্রতিবেদক

দীর্ঘ ২৬ বছরের বর্ণাঢ্য পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন স্পেনের বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক পেপে রেইনা। ৪২ বছর বয়সে এসে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসরের ঘোষণা দিলেন এই অভিজ্ঞ ফুটবলার, যিনি ক্লাব ও জাতীয় দলের জার্সিতে রেখে গেছেন অনবদ্য ছাপ।

বার্সেলোনার বিখ্যাত লা মাসিয়া একাডেমিতে ফুটবল হাতেখড়ি রেইনার। এরপর একে একে প্রতিনিধিত্ব করেছেন ইউরোপের বড় বড় ক্লাব ভিয়ারিয়াল, লিভারপুল, নাপোলি, বায়ার্ন মিউনিখ, এসি মিলান এবং সর্বশেষ কোমোর হয়ে। তবে সবচেয়ে বেশি সময় খেলেছেন এবং সফলতা পেয়েছেন লিভারপুলে। ২০০৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ইংলিশ ক্লাবটির হয়ে মাঠে নামেন ৩৯৪ ম্যাচে। এই সময়ের মধ্যেই টানা তিন মৌসুম প্রিমিয়ার লিগের ‘গোল্ডেন গ্লাভ’ জিতে নেন সবচেয়ে বেশি ক্লিন শিট ধরে রাখার জন্য।

লিভারপুলের হয়ে এফএ কাপ ও লিগ কাপ জেতার পাশাপাশি বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে ঘরোয়া লিগ শিরোপার স্বাদও পান রেইনা। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিনি ছিলেন স্পেনের একমাত্র বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য।  স্পেনের হয়ে ২০১০ সালের বিশ্বকাপ এবং ২০০৮ ও ২০১২ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি। যদিও মূলত ব্যাকআপ গোলরক্ষক হিসেবেই ছিলেন, তবে দলের সঙ্গে তার প্রভাব ও উপস্থিতি ছিল দুর্দান্ত।

সবশেষ ২০২৪ সালে ইতালির সিরি আ ক্লাব কোমোর সঙ্গে চুক্তি করেছিলেন তিনি। চলতি মৌসুমে ১১টি ম্যাচ খেললেও বয়সের ভারে এবার বিদায়ের সিদ্ধান্ত নিলেন।

সোমবার (১৯ মে) রাতে এক আবেগঘন বার্তায় নিজের অবসরের কথা জানিয়ে রেইনা বলেন,‘আমি একটা খুব সুন্দর ক্যারিয়ারের শেষের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এত অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাওয়ায় আমি নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে করি। আমার ধারণা ছিল না যে এই মুহূর্তটা এত দ্রুত চলে আসবে। কিন্তু মনে হচ্ছে সময়টা এসে গেছে।’

খেলোয়াড়ি জীবনের ইতি টানলেও রেইনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় রয়েছে  কোচিংয়ের মাধ্যমে ফুটবলের সঙ্গেই থাকা। রেইনা লেখেন,‘ফুটবল আমার শিরায় বইছে। এটি ছাড়া জীবন কল্পনাও করতে পারি না।’

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
২০২৭–৩১: ডব্লিউটিসি ফাইনালের ভেন্যু ইংল্যান্ড
২০২৭–৩১: ডব্লিউটিসি ফাইনালের ভেন্যু ইংল্যান্ড
খাবার-পানি নিয়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশ নিষিদ্ধ করল বিসিবি
খাবার-পানি নিয়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশ নিষিদ্ধ করল বিসিবি
এই কঠিন সময়ে আসুন সবাই একসঙ্গে প্রার্থনায় শামিল হই: মাশরাফি
এই কঠিন সময়ে আসুন সবাই একসঙ্গে প্রার্থনায় শামিল হই: মাশরাফি